OrdinaryITPostAd

আয়াতুল কুরসি আরবি এবং আয়াতুল কুরসি ফজিলত

প্রিয় পাঠক, আজকের এই আর্টিকেলটি আয়াতুল কুরসি আরবি এবং আয়াতুল কুরসি ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা প্রদান করা হয়েছে। এমন কি এই পোষ্টের মধ্যে আয়াতুল কুরসি আরবি কেমন হয় এবং আয়াতুল কুরসি ফজিলত সম্পর্কেও স্বচ্ছ একটি ধারণা প্রদান করা হয়েছে।

Ayatul kursi

এছাড়াও এই আর্টিকেলটি যদি আপনি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন তাহলে জানতে পারবেন আয়াতুল কুসরি বাংলা উচ্চারণ এবং আয়াতুল কুসরি ইংরেজি উচ্চারণ এই সম্পর্কে এমনকি আয়াতুল কুরসি বাংলা অনুবাদের ইংরেজি গুলো বিস্তারিতভাবে এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন। তাই দেরি না করে চলুন সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে নেয়া যাক এবং জেনে নেয়া যাক আয়াতুল কুরসি আরবি এবং আয়াতুল কুরসি ফজিলত।

পোস্ট সূচীপত্রঃ আয়াতুল কুরসি আরবি এবং আয়াতুল কুরসি ফজিলত

  • আয়াতুল কুরসি আরবি উচ্চারণ
  • আয়াতুল কুরসীর ফজিলত
  • সর্বশেষ কথা-আয়াতুল কুরসি আরবি এবং আয়াতুল কুরসি ফজিলত

আয়াতুল কুরসি আরবি উচ্চারণ

আয়তুল কুসরি আরবি গুলো বিস্তারিতভাবে জেনে নিই এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে। পবিত্র কুরআনের দ্বিতীয় সূরা আল বাকরার ২৫৫ তম আয়াতটি আয়াতুল কুরসি (Ayatul kursi) নামে নাম ডাকা হয়। আয়াতটি অধিক ফজিলতপূর্ণ। পবিত্র কুরআনের শ্রেষ্ঠতম আয়াত হলো আয়াতুল কুরসি। 

আরবি উচ্চারণঃ

‫اللهُ لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّومُ لَا تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَلَا نَوْمٌ لَّهُ مَا فِي‬‎ ‎‫السَّمَاوَاتِ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَمَا فِي الْأَرْعُمْ عَنْضِ مَا فِي الْأَرْضِ هُ‬‎ ‎‫إِلا بِإِذْنِهِ يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَلَا يُحِيطُونَ بِشَيْءٍ‬‎ ‎‫بِشَيْءٍ مِّنْ عِلْمِهِ إِلَّا بِسَاءٍ بِشَيْءٍ مِّنْ عِلْمِهِ إِلَّا بِسَاءٍ بِسَاءٍ‬‎ ‎‫مِّنْ عِلْمِهِ َّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ وَلاَ يَؤُودُهُ حِفْظُهُمَا وَهُوَ الْعَلِيُّ‬‎ ‎‫العظيم‬‎

বাংলা উচ্চারণঃ

আল্লাহু লাইলাহা ইল্লাহুওয়াল হাইয়্যুল ক্বইউম, লাতা’খুযুহু সিনাতুওঁ ওয়ালা নাওম, লাহু মাফিস্ সামাওয়াতি ওয়ামা ফিল আরদ, মানযাল্লাযি ইয়াশ্’ফাউ ইন্'দাহু ইল্লা বিইযনিহ, ইয়ালামু মা বাইনা আইদীহিম ওয়ামা খালফাহুম, ওয়ালা ইউহীতূনা বিশাইয়িম মিন ইলমিহি ইল্লা- বিমাশাআ,ওয়াসিয়া কুরসিয়্যুহুস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ, ওয়ালা ইয়া উ দুহু হিফযুহুমা, ওয়াহুওয়াল আলিয়্যুল আযীম।

ইংরেজি উচ্চারণঃ

Allahu Lailaha Illahuwal Hayyul Qayyum, Lata'Khujuhu Sinatuon Wala Naom, Lahu Mafis Samawati Wama Fil Ard, Manzallazi Yash'faw In'Dahu Illa Biynih, Yalamu Ma Bayna Aidihim Wama Khalfahum, Wala Yuhituna Bishayim Min Ilmihi Illa- Bimasaa, Wasiya Kursiyuhus Samawati Wall Arad, wala ya wu duhu hifujuhuma, wahuwal aliyul azeem.

বাংলা অনুবাদঃ 

"আল্লাহ, তিনি ব্যতীত অন্য কোনো উপাস্য নেই, তিনি চিরঞ্জীব ও সর্বদা রক্ষণাবেক্ষণকারী, তন্দ্রা ও ঘুম তাঁকে স্পর্শ করে না, আকাশসমূহে ও যমীনে যা কিছু আছে সবই তারই; এমন কে আছে যে তাঁর অনুমতি ব্যতীত তাঁর নিকট সুপারিশ করতে পারে? তাদের সামনের ও পিছনের সবকিছুর ব্যাপারে তিনি অবগত তাঁর জ্ঞানসীমা থেকে তারা কোনো কিছুকেই পরিবেষ্টিত করতে পারে না, কিন্তু যতটুকু তিনি আছে এবং এসবের সংরক্ষণে তাঁকে বিব্ৰত হতে হয় না এবং তিনি সমুন্নত মহীয়ান"।

বাংলা অনুবাদের ইংরেজিঃ 

"Allah, there is no god but He, He is the Ever-Living and the Ever-Sustainer, slumber and sleep do not touch Him, whatever is in the heavens and the earth belongs to Him; who is there who can intercede with Him except by His permission? Before them and behind them." He is aware of all things, they cannot encompass anything from the limits of His knowledge, but as much as He is and He does not have to be embarrassed in the preservation of these things, and He is the Supreme Exalted”.

আয়াতুল কুরসীর ফজিলত

আয়াতুল কুরসি ফজিলত সম্পর্কে আপনি জানলে অবাক হয়ে যাবেন এই দোয়াটি পাঠ করার মাধ্যমে দুনিয়াবী জীবনের যত পাপ আছে ওই দুনিয়ায় আপনি ক্ষমা পেয়ে যেতে পারেন। এমনকি এই আয়াতুল কুরসি সম্পর্কে বিভিন্ন হাদিস বর্ণনা করা হয়েছে, যে হাদিসগুলোর মধ্যে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) অনেক যুক্তি প্রদান করেছেন। এই আয়াতুল কুরসি সম্পর্কে একটি হাদিস হল, প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেন, "যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর এই আয়াতুল কুরসি একবার পাঠ করবে সেই ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করার মধ্যে শুধু একটি বাঁধা থাকে, সেটা কি? সে মরে না তাই জান্নাতে যায় না"।

আরো পড়ুনঃ দোয়া কুনুত বাংলা উচ্চারণ 

সহীহ হাদীসে এসেছে, নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উবাই ইবন কা'বকে জিজ্ঞাসা করেন, হে আবূল মুনযির! তোমার নিকট কিতাবুল্লাহর কোন আয়াতটি সর্বমহান ? আমি বলি, আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল বেশি জানেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পুনরায় আবার সেই প্রশ্নটি করেন। তারপর আমি বলি, (আল্লাহু লা-ইলাহা ইল্লা হুয়াল্‌ হাইয়্যূল কাইয়্যূম)। 

তারপর রাসূলুল্লাহ্ আমার বক্ষে হাতের থাবা মেরে বলেন, আল্লাহর কসম! হে আবুল মুনযির! এই ইলম তোমার জন্য সহজ করা হয়েছে সেজন্য তোমাকে ধন্যবাদ [সহীহ মুসলিম হাদীস নং ৮১০] উবাই ইবনে কা'ব রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “হে আবূ মুনযির! তুমি কি জান, মহান আল্লাহর গ্রন্থ (আল-কুরআন)এর ভিতর তোমার যা মুখস্থ আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে বড় (মর্যাদাপূর্ণ) আয়াত কোনটি?” আমি বললাম, ‘সেটা হচ্ছে আয়াতুল কুরসি।' সুতরাং তিনি আমার বুকে চাপড় মেরে বললেন, “আবুল মুনযির! তোমার জ্ঞান তোমাকে ধন্য করুক।” (মুসলিম)

আল্লাহর রাসূল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “ যে ব্যক্তি প্রতি ফরয সালাত শেষে আয়াতুল কুরসী পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া কোনো কিছু বাধা হবে না।”

আয়াতুল কুরসী ঘুমানোর সময় পাঠে ফজিলত

আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, (একবার) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে রমযানের যাকাত (ফিতরার মাল-ধন) দেখাশোনা করার দায়িত্ব দেন। বস্তুতঃ (আমি পাহারা দিচ্ছিলাম এমতাবস্থায়) একজন আগমনকারী এসে আঁজলা ভরে খাদ্যবস্তু নিতে লাগল। আমি তাকে ধরলাম এবং বললাম, ‘তোকে অবশ্যই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে পেশ করব।' সে আবেদন করল, 'আমি একজন সত্যিকারের অভাবী। পরিবারের ভরণ-পোষণের দায়িত্ব আমার উপর, আমার দারুণ অভাব৷'

কাজেই আমি তাকে ছেড়ে দিলাম। সকালে (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট হাযির হলাম।) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “হে আবূ হুরাইরা! গত রাতে তোমার বন্দী কি আচরণ করেছে?” আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসূল! সে তার অভাব ও (অসহায়) পরিবার-সন্তানের অভিযোগ জানাল। সুতরাং তার প্রতি আমার দয়া হলে আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।' তিনি বললেন, “সতর্ক থাকো, সে আবার আসবে।”

আরো পড়ুনঃ প্রতিদিনের ব্যবহৃত কাজের মধ্যে দোয়া সমূহ

আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর অনুরূপ উক্তি শুনে সুনিশ্চিত হলাম যে, সে আবার আসবে। কাজেই আমি তার প্রতীক্ষায় থাকলাম। সে (পূর্ববৎ) এসে আঁজলা ভরে খাদ্যবস্তু নিতে লাগল। আমি তাকে বললাম, 'অবশ্যই তোকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকটে পেশ করব।' সে বলল, 'আমি অভাবী, পরিবারের দায়িত্ব আমার উপর, (আমাকে ছেড়ে দাও) আমি আর আসব না।' সুতরাং আমার মনে দয়া হল। আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।

সকালে উঠে (যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে গেলাম তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেন, “আবূ হুরাইরা! গত রাত্রে তোমার বন্দী কিরূপ আচরণ করেছে?” আমি বললাম, ‘ইয়া রাসূলাল্লাহ! সে তার অভাব ও অসহায় সন্তান-পরিবারের অভিযোগ জানাল। সুতরাং আমার মনে দয়া হলে আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।' তিনি বললেন, “সতর্ক থেকো, সে আবার আসবে।”

সুতরাং তৃতীয়বার তার প্রতীক্ষায় রইলাম। সে (এসে) আঁজলা ভরে খাদ্যবস্তু নিতে লাগল৷ আমি তাকে ধরে বললাম, “এবারে তোকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকটে হাযির করবই। এটা তিনবারের মধ্যে শেষবার। ‘ফিরে আসবো না' বলে তুই আবার ফিরে এসেছিস।” সে বলল, 'তুমি আমাকে ছেড়ে দাও, আমি তোমাকে এমন কতকগুলি শব্দ শিখিয়ে দেব, যার দ্বারা আল্লাহ তোমার উপকার করবেন।'

আমি বললাম, ‘সেগুলি কি?' সে বলল, 'যখন তুমি (ঘুমাবার জন্য) বিছানায় যাবে, তখন আয়াতুল কুরসি পাঠ করে (ঘুমবে)। তাহলে তোমার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন রক্ষক নিযুক্ত হবে। আর সকাল পর্যন্ত তোমার কাছে শয়তান আসতে পারবে না।

সুতরাং আমি তাকে ছেড়ে দিলাম। আবার সকালে (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে গেলাম।) তিনি আমাকে বললেন, “তোমার বন্দী কি আচরণ করেছে?” আমি বললাম, 'হে আল্লাহর রাসূল! সে বলল, “আমি তোমাকে এমন কতিপয় শব্দ শিখিয়ে দেব, যার দ্বারা আল্লাহ আমার কল্যাণ করবেন।” বিধায় আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।

তিনি বললেন, “সে শব্দগুলি কি? আমি বললাম, ‘সে আমাকে বলল, “যখন তুমি বিছানায় (শোয়ার জন্য) যাবে, তখন আয়াতুল কুরসি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ‘আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যুম' পড়ে নেবে।” সে আমাকে আরও বলল, “তার কারণে আল্লাহর তরফ থেকে সর্বদা তোমার জন্য একজন রক্ষক নিযুক্ত থাকবে। আর সকাল পর্যন্ত তোমার কাছে শয়তান আসবে না।”

(এ কথা শুনে রাসূলুল্লাহ) তিনি বললেন, “শোনো! সে নিজে ভীষণ মিথ্যাবাদী; কিন্তু তোমাকে সত্য কথা বলেছে। হে আবূ হুরাইরা! তুমি জান, তিন রাত ধরে তুমি কার সাথে কথা বলছিলে?” আমি বললাম, 'জী না।' তিনি বললেন, “সে শয়তান ছিল।” 

আয়াতুল কুরসী শয়তানের অনিষ্ট হতে রক্ষা করে

উবাই ইবন কা'ব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, “তাঁর এক খেজুর রাখার থলি ছিল। ক্রমশ খেজুর কমতে থাকত। এক রাতে সে পাহারা দেয়। হঠাৎ যুবকের মতো যেন এক জন্তু! তিনি তাকে সালাম দেন। সে সালামের উত্তর দেয়। তিনি বলেন, তুমি কী? জিন্ন নাকি মানুষ? সে বলে, জিন্ন। উবাই রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, তোমার হাত দেখি। সে তার হাত দেয়। তার হাত ছিল কুকুরের হাতের মতো আর চুল ছিল কুকুরের চুলের মতো। তিনি বলেন, এটা জিন্নের সুরত। 

আরো পড়ুনঃ ৫ কালেমা বাংলা উচ্চারণ

সে (জন্তু) বলে, জিন্ন সম্প্রদায়ের সাথে আমি তাদের মধ্যে সবচেয়ে সাহসী। তিনি বলেন, তোমার আসার কারণ কী? সে বলে, আমরা শুনেছি আপনি সাদকা পছন্দ করেন, তাই কিছু সদকার খাদ্যসামগ্রী নিতে এসেছি। সাহাবী বলেন, তোমাদের থেকে পরিত্রাণের উপায় কী? সে বলে, সূরা বাকারার এই আয়াতটি (আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লাহ হুআল হাইয়্যূল কাইয়্যূম)। 

যে ব্যক্তি সন্ধায় এটি পড়বে, সকাল পর্যন্ত আমাদের থেকে পরিত্রাণ পাবে। আর যে ব্যক্তি সকালে এটি পড়বে, সন্ধা পর্যন্ত আমাদের থেকে নিরাপদে থাকবে। সকাল হলে তিনি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে আসেন এবং ঘটনার খবর দেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, খবীস সত্য বলেছে।[নাসাঈ ও ত্বাবারানী]

সুতরাং বেশি বেশি আয়াতুল কুরসী পড়ুন, আল্লাহ্'র ইবাদত করুন, রাসূল(সাঃ) এর দেখানো পথে চলুন । আর আল্লাহ্ কাছে আপনার প্রার্থনায় আমাকেও রাখুন, আল্লাহ্ যেন আপনাকে আমাকে ক্ষমা করে দেন। "আমীন"

সর্বশেষ কথা-আয়াতুল কুরসি আরবি এবং আয়াতুল কুরসি ফজিলত

এতক্ষণ যে পোস্টটির সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ছিলেন সেই পোস্টটি ছিল আয়াতুল কুরসি আরবি এবং আয়াতুল কুরসি ফজিলত সম্পর্কে। আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে আয়াতুল কুরসি সম্পর্কিত সমস্ত ধারণা এবং তথ্যগুলো আপনি পেয়ে গেছেন। এমনকি এই আয়াতুল কুরসি পড়ার মাধ্যমে কি কি ফজিলত লাভ করা যায় সেই সম্পর্কেও বিস্তারিত ধারণা পেয়ে গেছেন।

যদি আপনার কাছে মনে হয়ে থাকে আমাদের আজকের এই পোষ্টের মধ্যে আপনার প্রশ্নের সমস্ত উত্তর গুলো আমরা দিতে সক্ষম হয়েছি তাহলে অবশ্যই পোস্টের নিচে একটি মন্তব্য করে যাবেন কারণ আপনার একটি মন্তব্য আমাদের পোস্ট লেখার আগ্রহ কয়েক গুণ বৃদ্ধি করে দেয়। এছাড়াও আপনি চাইলে আমাদের এই পোস্টটি আপনার ফেসবুক আইডিতে এমন কি আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করতে পারেন কারণ তারাও এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আয়াতুল কুরসি আরবি এবং আয়াতুল কুরসি ফজিলত এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং ধারণাগুলো পেয়ে যাবে। এছাড়াও এই সম্পর্কিত আরো পোস্ট পড়তে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনি নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪