OrdinaryITPostAd

কোরআন তেলাওয়াত এর ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানুন

প্রিয় পাঠক আজকের পোষ্টটি হল কোরআন তেলাওয়াত এর ফজিলত সম্পর্কে। এই পোষ্টের মধ্যে কোরআন পড়লে কি কি ফজিলত পাওয়া যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তাই এ পোষ্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি জানতে পারবেন কোরআন তেলাওয়াত এর ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। তাই দেরি না করে চলুন আর্টিকেলটি পড়া শুরু যাক।
এছাড়াও এই আর্টিকেলের মধ্যে কোরআন তেলাওয়াত এর ফজিলত এর পাশাপাশি কোরআন মাজিদের বর্ণনাও উপস্থাপন করা হবে এমনকি কোরআন তেলাওয়াত করলে কি কি উপকার পাওয়া যায় সে সম্পর্কেও বিস্তারিত তথ্য এই পোষ্টের মাধ্যমেই দেয়া হবে। তাই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ কোরআন তেলাওয়াত এর ফজিলত

কোরআন তেলাওয়াত এর ফজিলত

কোরআন হলো আল্লাহর পক্ষ থেকে এই আশরাফুল মাখলুকাতের উপর দেয়া শ্রেষ্ঠ নিয়ামত। এই নিয়ামতের ওপর ভিত্তি করে প্রতিটি মুসলমানকে তার জীবন পরিচালনা করতে হবে এমনটাই আল্লাহ তাআলা বলে দিয়েছেন। তাই কোরআন পড়া অত্যন্ত জরুরি এবং বাধ্যতামূলক। কোরআনের আলোতে জীবনকে আলোকিত করার জন্য অবশ্যই কোরআন পড়তে হবে। আল্লাহ তায়ালা কোরআন পড়া প্রতিটি মুসলমানের ওপর ফরজ করে দিয়েছে। তাই কোরআন পড়তে হবে এবং কোরআন তেলাওয়াত এর ফজিলত সম্পর্কেও জানতে হবে। 

কোরআন পড়ার মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার সাথে সরাসরি কথা বলা যায় এমনটাই অনেক হাদিসে বর্ণনা করা হয়েছে। হজরত আলী (রা.) বলেন, "আমার যখন মন চাইত আল্লাহর সঙ্গে কথা বলব, তখন কুরআন তেলাওয়াত শুরু করে দিতাম"। তাই কোরআন পড়ার মাধ্যমে এর চেয়ে বেশি ফজিলত আর পাওয়া যাবে না। আল্লাহর সাথে সরাসরি কথা বলার জন্য কোরআন তেলাওয়াত শেষ ইবাদত। 

এমনকি কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে জীবনের সমস্ত গুনাহ মাফ হয়ে যায়। অন্তরে যত কষ্ট আছে সমস্ত দুঃখ কষ্ট ধুয়ে যায় কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে। তাই কোরআন পড়ার গুরুত্ব অপরিসীম।মানবজাতির হেদায়েতের জন্য আল্লাহ তা'আলা প্রতিটি নবী রাসূলকে দান করেছেন কিতাব। এবং আল্লাহ তাআলা তার প্রিয় বন্ধু হযরত মুহাম্মদ (সা.) দান করেছেন আল কোরআন। পবিত্র আল-কোরআন সমস্ত মানবজাতির জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ সংবিধান।

রমজান মাসে কোরআন পড়ার ফজিলত

রমজান মাসে কোরআন পড়ার ফজিলত অনেক। যে ব্যক্তি রোজা অবস্থায় কোরআন তেলাওয়াত করবে তার অন্তরের সমস্ত দুঃখ-কষ্ট আল্লাহতালা দূর করে দিবেন। কোরআন অর্থ কাছে যাওয়া, নিকটবর্তী হওয়া। তাই প্রতিটি মুসলমানকে কুরআন পড়ার জন্য কোরআনের সাথে ভালো একটি সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। কোরআনের কাছে যেতে হবে কোরআনকে চুম্বন খেতে হবে এতেই অন্তরের শান্তি ও আল্লাহ তাআলার নৈকট্য লাভ করা যায়। হাদিসে বর্ণিত আছে কোরআন পঠন ও অনুশীলনের মাধ্যমে বান্দা আল্লাহর নৈকট্য ও সান্নিধ্য লাভ করে।

আরো পড়ুনঃ রমজান মাসের ফজিলত

ইসলামের পাতায় লিপিবদ্ধ করা আছে কোরআন মাজিদ, কাবা শরীফ এবং পিতা-মাতার চেহারা মোবারক এই তিনটি জিনিস দেখলেই সব হয়। কোরআন মাজীদ তেলাওয়াতের মাধ্যমে তিনটি ফরজ রয়েছে। কুরআনের হরফ বা বর্ণসমূহ সঠিকভাবে উচ্চারণ করতে হবে, এবং হরকত বা স্বর চিহ্ন তাড়াতাড়ি পড়তে হবে, এমনকি মাদ ও দীর্ঘস্বর হলে টেনে পড়তে হবে। কোরআন শরীফ পড়ার জন্য তিনটি প্রস্তুতি অত্যন্ত জরুরি বা প্রয়োজন। অজু করা বা পবিত্র হওয়া ফরজ, আউযুবিল্লাহ পড়া ওয়াজিব, এবং বিসমিল্লাহ পড়া সুন্নত। এমনকি তিনটি কাজে পবিত্রতা প্রয়োজন হয় যেমন নামাজ পড়া কাবা শরীফ তাওয়াফ করা কোরআন শরীফ স্পর্শ করা এই তিনটি কাজের ক্ষেত্রে পবিত্রতা বাধ্যতামূলক। 

ইসলামে বর্ণিত আছে রমজান মাসে বেশি বেশি ইবাদত করতে হবে, আল্লাহ তায়ালাকে বেশি বেশি স্মরণ করতে হবে, এবং জিকির আজগার করতে হবে। আল্লাহ তাআলার নৈকট্য লাভের আশায় বেশি বেশি নামাজ পড়তে হবে কুরআন তেলাওয়াত করতে হবে। রোজা অবস্থায় ভালো কাজ করার চেষ্টা করতে হবে। খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে। তবে হাদিসে পাওয়া গেছে রমজান মাসে কোরআন পড়া অত্যন্ত সোয়াবের একটি কাজ। রোজা অবস্থায় কোরআনের যতটা হরফ পড়বেন আল্লাহ তাআলা আপনার উপর তত রহমত বর্ষণ করবে।

বিশুদ্ধ কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত

বিশুদ্ধভাবে কোরআন তেলোয়াতের কোন বিকল্প নেই। কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে অনেক প্রশান্তি লাভ করা যায় তবে সেটা বিশুদ্ধভাবে পড়া লাগবে। যেমন কোরআন হাতে নিলেই শান্তি বুকে স্পর্শ করালেই শান্তি। তাই কোরআনকে সব সময় বিশুদ্ধভাবে পড়তে হবে। 

আল্লাহ তাআলা সমগ্র মানবজাতির উপরে একটি কিতাব নাযিল করেছেন সেই কিতাবটি হচ্ছে আল কুরআন। এই কিতাবের ওপর ভর করে প্রতিটি মুসলমানকে তার জীবনকে আলোকময় করে নিতে হবে। কোরআন পড়তে হবে অর্থসহ বুঝে এবং সহীহ শুদ্ধ ভাবে। যে ব্যক্তি কুরআনের অর্থ বোঝেনা তাকে বোঝার জন্য চেষ্টা করতে হবে।

যেহেতু আল্লাহর নবী এরশাদ করেছেন যে কোরান থেকে একটি হরফ পড়লে এক নেকি এবং সেই নেকিকে ১০ গুন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাই আলিফ পরলে ১০ নেকি লাম পড়লেও ১০ নেকি। তাই এই নেকিগুলো অর্জন করার জন্য অবশ্যই আমাদের বিশুদ্ধভাবে কোরআন তেলোয়াত করতে হবে। এমনকি নামাজের মধ্যে তেলাওয়াতকৃত সমস্ত আয়াত সংখ্যাও যেন বিশুদ্ধ হয়। আশা করি বিশুদ্ধভাবে কোরআন তেলাওয়াত এর ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

কোরআন তেলোয়াত সম্পর্কে কিছু হাদিস

কোরআন তেলোয়াত সম্পর্কে অনেক ধরনের হাদিস বর্ণিত রয়েছে। এর মধ্যে কিছু হাদিস আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করা হলো। 

মহান আল্লাহ তাআলা বলেন,

اِنَّ الَّذِيْنَ يَتْلُوْنَ كِتٰبَ اللّٰهِ وَاَقَامُوا الصَّلٰوةَ وَاَنْفَقُوْا مِمَّا رَزَقْنٰهُمْ سِرًّا وَّعَلَانِيَةً يَّرْجُوْنَ تِجَارَةً لَّنْ تَبُوْرَۙ۰۰۲۹ لِيُوَفِّيَهُمْ اُجُوْرَهُمْ وَيَزِيْدَهُمْ مِّنْ فَضْلِهٖ١ؕ اِنَّهٗ غَفُوْرٌ شَكُوْرٌ۰۰۳۰

"যারা আল্লাহর কিতাব পাঠ করে, সালাত কায়েম করে, আমার দেয়া রিয্‌ক থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে তারাই আশা করতে পারে এমন ব্যবসার যা কখনোক্ষতিগ্রস্ত হবে না। কারণ আল্লাহ তাদের কর্মের পূর্ণপ্রতিদান দেবেন এবং নিজ অনুগ্রহে আরো অধিক দান করবেন। তিনি ক্ষমাশীল ও দয়াবান"।

বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) বলেছেন,

«مَنْ قَرَأَ حَرْفًا مِنْ كِتَابِ اللهِ فَلَهُ بِهِ حَسَنَةٌ، وَالْـحَسَنَةُ بِعَشْرِ أَمْثَالِـهَا، لَا أَقُولُ: [الٓمّٓۚ۰۰۱] حَرْفٌ، وَلَكِنْ أَلِفٌ حَرْفٌ وَلَامٌ حَرْفٌ وَمِيْمٌ حَرْفٌ».

"যে ব্যক্তি কুরআনের একটি হরফ পাঠ করে তাকে একটি নেকি প্রদান করা হয়। প্রতিটি নেকি দশটি নেকির সমান। আমি বলি না যে, আলিফ-লাম-মীম একটি হরফ। বরং আলিফ একটি হরফ, লাম একটি হরফ, মীম একটি হরফ"।

মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন,

«اقْرَءُوا الْقُرْآنَ فَإِنَّهُ يَأْتِيْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ شَفِيْعًا لِأَصْحَابِهِ».

"তোমরা কুরআন তিলাওয়াত কর, কারণ কুরআন কিয়ামতের দিন তিলাওয়াতকারীর জন্য সুপারিশ করবে"।

হযরত মুহাম্মদ ( সা.) বলেছেন,  "যাহার অন্তরে কোরআন শরীফের কিছু অংশ নাই সে যেন একটি উজার ঘর"

হযরত মুহাম্মদ ( সা.) বলেছেন,  "তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি কোরআন শরীফ নিজের শিক্ষা করে এবং অন্যকে শিক্ষা দেয় সেই শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি"

নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াত করলে কি কি উপকার হয়

আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব আল কোরআন নিয়মিত পড়লে অনেক উপকার লাভ করা যায়। কারণ আল্লাহ তাআলা সমগ্র মানবজাতির হেদায়েতের জন্য এই আল কুরআন নামক কিতাবটি নাযিল করেছেন। যাতে করে এই কোরআনের আলোয় তাদের জীবন আলোকিত করতে পারে। নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াত করলে যে যে উপকারগুলো হয়। 

  • নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে সঠিক পথের সন্ধান পাওয়া যায়
  • নিয়মিত কোরআন পাঠ করিলে মুসলমানের ঈমান বাড়ে। 
  • নিয়মিত কোরআন পড়লে অন্তর প্রশান্ত হয়।
  •  নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াত করলে জান্নাত লাভ করা যায়।
  • নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াত করলে জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি লাভ করা যায়
  • নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াত করলে কুরআন তিলাওয়াতকারী জন্য কেয়ামতের মাঠে কুরআনের সুপারিশ করে পাওয়া যায়।

নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াত করলে কি কি উপকার হয় আশা করি জানতে পেরেছে। এ সমস্ত জানার পর আপনি যদি নিয়মিত কোরআন তেলোয়াত করেন তাহলে এই সমস্ত উপকারগুলো প্রতিনিয়তই পেয়ে যাবেন। আর এগুলোই হচ্ছে কোরআন তেলাওয়াত এর ফজিলত।

কুরআন মাজিদের বর্ণনা 

আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআন মজিদের মধ্যে ১১৪ টি সূরা দিয়ে অবতীর্ণ করেছেন। অনেক কোরআন আছে যে কোরআন গুলোতে আরবি সহ অর্থ পাওয়া যায় এছাড়াও অর্থের পাশাপাশি তার অনুবাদ সমগ্র দিয়েও কোরআন তৈরি করা হয়েছে। আবার এমনও কোরআন আছে শুধু আরবি যার অর্থ নাই এমন কি অনুবাদ ও নাই। আল্লাহ তায়ালা কোরআনকে এমন সুন্দর করে সাজিয়েছেন লিখেছেন যা দেখে প্রতিটি মুসলমানের অন্তরটাই শান্তি চলে আসবে। 

আল্লাহ তায়ালা কুরআনের মধ্যে ৩০ টি পারা হিসেবে বিভক্ত করেছেন। যার মধ্যে রয়েছে ১১৪ টি সূরা। এছাড়াও এই সূরা গুলোর আয়াত সংখ্যা সর্বমোট ৬৬৬৬ টি। আর সমস্ত কোরআন জুড়ে ৫৫৮ টি রুকু রয়েছে। জবর আছে ৫২,৩৩৪ টি যের আছে ৩৯,৫৮২ টি  পেশ আছে ৮৮০৪ টি এবং তাশদীদ আছে ১৪৪৩ টি। এতগুলো নিয়ামত দিয়ে আল্লাহ তায়ালা এই আল কুরআন নামক কিতাবটি নাযিল করেছেন সমগ্র মানবজাতির হেদায়েতের জন্য।

কোরআন তেলোয়াতের ঘটনা 

পবিত্র কোরআন মাজিদের "আল মাছহাফুল মিশরী" নামে খ্যাতি নোসখাটি হযরত হাফস ইবনে সুলাইমান ইবনে মুগীরা উসদী কুফি (রা.) এর রেওয়ায়াত অনুযায়ী লিপিবদ্ধ করা হইয়াছে যাহা (কেরাত শাস্ত্রে বিশেষজ্ঞ) তবেয়ী হযরত আসিম ইবনে আবু নুযুদ  (রা.) এর ওই ওয়াজ আব্দুর রহমান আব্দুল্লাহ ইবনে হাবিব সালামী হইতে বর্ণনা করেন এবং তিনি হযরত ওসমান ইবনে আফফান এবং হযরত হইতে এবং তাহার সরাসরি নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

আরো পড়ুনঃ তারাবির নামাজ না পড়লে কি গুনাহ হবে

উক্ত নষ্কার রসমে ক্ষত উহায় রাখা হইয়াছে যাহা তখনকার এলেমে কেরাতের আলেমগণ ওই সকল মোসাহেদ হইতে নকল করেন যাহা হযরত ওসমান রাদিয়াল্লাহু বর্ষা কুফা শাম এবং মক্কা শরীফে প্রেরণ করিয়াছিলেন এবং মদিনা বাসিও নিজেদের জন্য নির্ধারণ করিয়াছিলেন আর সেই মাযহাবের যে কত অক্ষরের খাদক বিভিন্ন প্রকার ছিল উহার মাধ্যমে যে সময় প্রেরণ রশনের খেত অধিক প্রচলিত রাতের প্রতি পূর্ণ দৃষ্টি রাখে গ্রহণ করা হইয়াছে এবং সেই নিয়ম পদ্ধতির প্রতিও পণ্য লক্ষ্য রাখা হইয়া যায়।

মোটকথা কোরআন শরীফের এই নসকার প্রতিটি হরফ উক্ত ছয়টি মযহাবের অনুরূপ যাহার উল্লেখ্য পূর্বে করা হইয়াছে এ বিষয়ে ওপর আল্লামা মোঃ ইবনে মুহাম্মদ এবং উহার ব্যাখ্যাকার আল্লামা আব্দুল ওয়াহেদ ইবনে আসের শ্রীগ্রন্থে বিস্তারিত আলোচনা করিয়েছেন সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য প্রমাণ।

পোস্ট সম্পর্কের রাইটারের মন্তব্য

এতক্ষণ যে পোস্টটি পড়লেন সেই পোস্টটি হল কোরআন তেলাওয়াত এর ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করা হয়েছে। তো আলোচনা দ্বারা আশা করি আপনি অনেকটাই উপকৃত হয়েছেন। কারণ পোস্টটি অনেক সুন্দর ভাবে কোরআন তেলাওয়াত এর ফজিলত এর সমস্ত তথ্য বুঝিয়ে লেখা হয়েছে। এমন আরো আপনার অজানা তথ্যগুলো জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে থাকুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪